শীতে সোনামনি সুস্থ তো মামনিও সুস্থ | BD Times365 শীতে সোনামনি সুস্থ তো মামনিও সুস্থ | BdTimes365
logo
আপডেট : ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৫ ১৪:৩৯
শীতে সোনামনি সুস্থ তো মামনিও সুস্থ
বিডিটাইমস ডেস্ক

শীতে সোনামনি সুস্থ তো মামনিও সুস্থ

শহরে শীত আসি আসি বলে একটু দেরিতে হলেও, এখন পাকাপাকি ভাবে তার স্থান নিয়ে নিয়েছে। শহরবাসী ডিসেম্বরের শুরুতে একটু ঠান্ডার জন্য প্রায় হা-হুতাশ করেছেন। অবশেষে তিনি এলেন, সঙ্গে আনলেন সর্দি-জ্বর।

যেখানে বড়দের অসুস্থ হওয়া থেকে আটকানো মুশকিল সেখানে ছোটদের তো শোচনীয় হাল।

বড় দিন, ইংরেজি নতুন বছর- উৎসবের মওসুম। তাতে আবার স্কুলের ছুটি। কেউ কেউ ছুটি কাটানোর জন্য গ্রামে যাচেছন। এই সময়ে শরীর খারাপ হলে কি ভাল লাগে!

সাবধান থাকতে হবে আপনাকেই। আপনার ছোট্ট সোনামণিকে সুস্থ রাখার কয়েকটি ‘কমন টিপস’

১. বছরের অন্য সময়ের মতো, শীতেও প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়ান বাচ্চাকে। ঠান্ডার মৌসুমেও ডি-হাইড্রেশন হয়। তাই খেলাধুলার সময় জলের বোতল কাছাকাছি থাকাই শ্রেয়।

২. শীত পড়েছে বলেই অনেকগুলো গরম জামা-জ্যাকেট না পরিয়ে একটি গরম-কাপড়ের পোশাক পরানোই বাঞ্ছনীয়।

৩. বাচ্চার খাবারের প্লেটে যেন শীতের সবজি থাকে ভরপুর। ফুলকপি, গাজর, টম্যাটো, কড়াইশুঁটির মতো নানাবিধ সবজির বিভিন্ন আইটেম ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সাজিয়ে দিন তার সারা দিনের মেনুতে।

সর্দি-জ্বরের মোক্ষম দাওয়াই ভিটামিন ‘সি’ তে ভরপুর কমলালেবু তো নিশ্চয়ই ভালবাসে আপনার ছোট্ট সোনা।

৪. বারে বারে হাত ধোওয়ার অভ্যাস করানো উচিত শিশুদের। প্রয়োজনে অ্যান্টিসেপ্টিক হ্যান্ডওয়াশ ব্যবহার করান।
 

৫. খাবার, পানি/পানীয় ভাগ করে না-খাওয়াই ভাল। বাচ্চাদের বোঝান, এসময় খাবার ভাগ করে খেলে জীবাণু আক্রমন করতে পারে।
 

৬. অসুস্থ অবস্থায় শিশুরা বায়না করলেও তাদের অন্য বাচ্চাদের থেকে দূরে রাখুন।

৭. সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা- শিশুদের শেখান, হাঁচি বা কাশির সময় মুখে রুমাল বা হাত চাপা দিতে। তাতে জীবাণু ছড়াবে না এবং তাদের বন্ধুরাও সুস্থ থাকবে।

৮. শীতকালে ময়শ্চারাইজার বা লোশন না-মাখিয়ে, বাচ্চাদের নারকেল তেল মাখান। মা-দাদিমার আমলের নারকেল তেল, ভিটামিন ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের কাজ করে

বিডিটাইমস৩৬৫/এইচজে/একে